মসজিদের ডিজিটাল ঘড়ির দাম কত

 বাংলাদেশের ভালো  মসজিদের মানের ডিজিটাল ঘড়ির দাম ৮,৫০০ টাকা। তবে  মসজিদের ডিজিটাল ঘড়ির দাম বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। ডিজিটাল ঘড়ি অনুযায়ী দাম হবে। কিছু ঘড়ির দাম কম বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক। সব ঘড়ির দাম একরকম হয় না। ডিজিটাল ঘড়ি বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে সে অনুযায়ী ঘড়ির দাম নির্ধারন করা হয়। আমরা এখন মসজিদের ডিজিটাল ঘড়ির দাম সম্পকে জানব। আপনাদের সুবিধাথে মসজিদের ডিজিটাল ঘড়ির দাম ও বিবরনসহ নিচে উপস্থাপন করছি। 

মসজিদের ডিজিটাল আটোমেটিক নামাজের মসজিদ ঘড়ি দাম ৮,৫০০ টাকা।

প্রথমে আপনাদের সাথে শেয়ার করব আটোমেটিক নামাজের মসজিদ ঘড়িটি। এই ডিজিটাল ঘড়িটিতে নামাজের সময়সূচি উল্লেখ থাকবে। এই ঘড়িটি আপনারা ৮,৫০০ টাকা হলে কিনতে পারবেন। আপনারা চাইলে ঘড়িটির উপর নিজেদের মসজিদের নাম লিখতে পারবেন। ১ বছরের মধ্যে কিছু হলে ফেরত দেওয়া যাবে। নিচে ঘড়িটির কিছু তথ্য তুলে ধরছি। 

 ঘড়ির দাম ও বিবরন :

দাম: ৮,৫০০ টাকা

সাইজ: ২০" / ৩৬"

আইটেম:  আটোমেটিক নামাজের মসজিদ ঘড়ি

ওরেটি: ১ বছর

মসজিদের ডিজিটাল আজান টাইম ওয়ালা ঘড়িটির মূল্য হলো ৯,৫০০ টাকা।

আপনাদের সাথে আরেকটি ঘড়ি নিয়ে কথা বলব। এই ঘড়িটি হলো আজান টাইম ওয়াল ঘড়ি। এই ঘড়িটিতেও নামাজের সময়সূচি থাকবে। আপনারা চাইলে ঘড়িটির উপর নিজেদের মসজিদের নাম লিখতে পারবেন। এক বছরের মধ্যে কিছু হলে ফেরত দিতে পারবেন। এই ঘড়িটির মূল্য হলো ৯,৫০০ টাকা। নিচে ঘড়িটির কিছু তথ্য তুলে ধরছি। 

মসজিদের ডিজিটাল  ওয়াল আজান ঘড়ি ১০,৫০০ টাকা  মাত্র।

আপনাদের সাথে আরেকটি ঘড়ি নিয়ে কথা বলব। এই ঘড়িটিতেও নামাজের সময়সূচি থাকবে। আপনারা চাইলে ঘড়িটির উপর নিজেদের মসজিদের নাম লিখতে পারবেন। এক বছরের মধ্যে কিছু হলে ফেরত দিতে পারবেন। এই ঘড়িটি হলো ওয়াল আজান ঘড়ি। এই ঘড়িটির মূল্য হলো ১০,৫০০ টাকা। নিচে ঘড়িটির কিছু তথ্য তুলে ধরছি। 

মসজিদের ডিজিটাল  আজান ঘড়ি ৬,৫০০ টাকা  মাত্র।

এই ঘড়িটিতেও নামাজের সময়সূচি থাকবে। আপনারা চাইলে ঘড়িটির উপর নিজেদের মসজিদের নাম লিখতে পারবেন। এক বছরের মধ্যে কিছু হলে ফেরত দিতে পারবেন। এই ঘড়িটি হলো মসজিদে আজান ঘড়ি। এই ঘড়িটির মূল্য হলো ৬,৫০০ টাকা। নিচে ঘড়িটির কিছু তথ্য তুলে ধরছি। 

পৃথীবিতে প্রতিটি মানুষের জীবনে ঘড়ির প্রয়োজনীয়তা অনেক। কারন প্রতিটি মানুষের জীবনে সময়ের মূল্য আছে। সময় কারো জন্য অপেক্ষা করে না। সময়ের গতিতে ঠিক চলে যায়। গরীব বড়োলোক বলে তাদের জন্য বসে থাকে না। 

প্রতিটি মানুষের জীবনে সময়ের মূল্য দিয়ে চলতে হয়। যে সময়ের মূল্য দিবেনা, সে তার জীবনে এগতে পারবে না। ঠিক মতো কাজ না করলে কোনো কিছু সময় মতো করা সম্ভব না। 

যারা চাকরি করেন, তাদের সময় মতো অফিসে যেতে হয়। বিদ্যালয়ে সময় মতো যেতে হয়। সময় মতো নামায পড়তে হয়। আমাদের প্রতিটি মানুষের জীবনে সময় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

আল্লাহ আমাদের জন্য যেমন সব কিছু দিয়েছেন তেমন সব কিছুর সময় করে দিয়েছেন। ৫ ওয়াক্ত নামাযের সময় দিয়েছেন। সময় মতো নামায না পড়লে নামায আদায় হয়না ঠিক তেমনি আমাদের জীবনে সময় মতো কাজ না করলে সম্পর্ন হয়না। 

তাই আমাদের সবার সময়কে মূল্য দিয়ে চলা। সময়ের সাথে কাজ করা। যারা সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলে তারা জীবনে বড় হয়েছে। আর যারা অলসতায় করে সময়কে অবহেলা করেছে তারা কখনো জীবনে বড় হতে পারেনি।